স্বপ্নচারী তরুণ বাংলাদেশীদের আইকন কবি ও জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক পেশাজীবী কাজী জহিরুল ইসলাম। বর্তমানে তিনি সংস্থাটির সদর দফতর নিউ ইয়র্কে কর্মরত আছেন। গত জুলায় ২০১৫ তে তিনি ঢাকায় এলে ইয়ুথ কার্নিভালের একটি সেমিনারে আমন্ত্রিত অতিথি হয়ে বক্তব্য রাখেন। তাঁর বক্তব্যে তরুণ পেশাজীবীরা ভীষণভাবে আলোড়িত হন। ইয়ুথ কার্নিভালের পক্ষ থেকে আমরা এবার মুখোমুখি হয়েছি কবি কাজী জহিরুল ইসলামের। সাক্ষাৎকারটি গ্রহণ করেছেন ইয়ুথ কার্নিভালের মূল উদ্যোক্তা এরিকসন, আয়ারল্যান্ডের সিনিয়র সলিউশন আর্কিটেক্ট শাহিনূর আলম জনি। এবারের একুশের বইমেলায় কবি কাজী জহিরুল ইসলামের দুটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। রুপ প্রকাশন বের করেছে, “শখের শঙ্খচিল” এবং দেশ পাবলিকেশন্স বের করেছে “না জর্জেট না জামদানি”। বই দুটি বইমেলায় পাওয়া যাচ্ছে। ১০ ফেব্রুয়ারী এই গুণী মানুষের জন্মদিন। ইয়ুথ কার্নিভাল এবং কবির অগণিত ভক্ত পাঠকের পক্ষ থেকে জন্মদিনে কবিকে ফুলেল শুভেচ্ছা।
জনিঃ আপনার নিজের সম্পর্কে একটু বলুন?
জহিরঃ কি বলবো? আমি একজন মানুষ, আমার দুটি হাত, দুটি পা আছে, হা হা হা।
জনিঃ না মানে, ছেলেবেলাটা, বড়বেলাটাও, কেমন ছিল/আছে?
জহিরঃ ছেলেবেলাটা খুব বর্ণাঢ্য ছিল। গ্রামে গিয়ে থাকতাম মাসের পর মাস। পুকুর/ডোবায় নেমে যেতাম মাছ ধরতে, কাদায় মাখামাখি কৈশোর। এমন কি বাড়ি থেকে গোবরের বোঝা মাথায় করে এক মাইল দূরের ফসলের মাঠে নিয়ে গেছি। খুব ভোরে গম খেতে ঝাকে ঝাকে শালিক বসে, ওরা সব বীজ খুটে খেয়ে ফেলে। পৌষের কনকনে ঠান্ডায় বহু দূরের কোন চকে গিয়ে কুয়াশার ঘোরের মধ্যে আলপথে বসে থেকে গম খেত পাহারা দিয়েছি। আমি কিন্তু গ্রামের ছেলে না। জন্মের জন্য মাকে তাঁর পিত্রালয়ে যেতে হয়েছিল। সেই সুবাদে মাতুলালয়ে আমার জন্ম। এরপরই চলে আসি ঢাকায়, এখানেই বেড়ে ওঠা কিন্তু জন্মগ্রাম জন্মদাগের মতো চিরকালের সঙ্গী হয়ে রইলো। ঢাকায় আমাদের ছোটখাট একটা গ্যাং ছিল। দল বেঁধে পেয়ারা চুরি করা, কারো বাড়ির দোতলা/তিন তলার ছাদে উঠে ভর দুপুরে আড্ডা দেওয়া ছিল আমাদের প্রধান কাজ, এবং কেউ আসছে টের পেলে দুদ্দার করে লাফিয়ে পড়তাম গলির ওপর। এসবের হয়ত কোন মানে হয় না কিন্তু তখন মনে হতো এটাই জীবন। নিয়ম ভাঙ্গার নামই বিজয়।
বড়বেলাটা খারাপ যাচ্ছে না। পড়াশুনা শেষ করার আগেই কাজ শুরু করি। এক সময় বিয়ে করি। ছেলে-মেয়ের পিতা হই। কবিতা লিখি, গল্প-উপন্যাস লিখি, কলাম লিখি। বিভিন্ন সভায় কথা বলি, কবিতা পড়ি। বেশ ভালোই কাটছে।
জনিঃ জাতিসংঘের সাথে শুরু টা কিভাবে? কবে থেকে জাতিসংঘের ব্যাপারে আগ্রহ?
জহিরঃ স্কুলের হেডমাস্টার আমার যে জন্মতারিখটিকে অফিশিয়াল করে দেয়, সেটা হলো ২৪ অক্টোবর। এই দিনেই যে জাতিসংঘ জন্মলাভ করে এটা আমি বেশ ছেলেবেলায়ই জেনে যাই। তখন থেকে এই সংস্থাটির সঙ্গে একটি অদেখা সম্পর্ক তৈরী হয়ে যায়। আমার দুজন আত্মীয় কাজ করতেন ঢাকাস্থ ইউএনডিপি অফিসে। কাজী আলী রেজা এবং কাজী আবিদুর রেজা। তাদের সাথে দেখা করতে যেতাম কলেজে পড়ার সময়। ওখানকার পরিবেশ, শান – শওকত, এই ধরুন কার্পেটে মোড়ানো অফিসঘর, রুমে রুমে এসি, আর সবাই কি চুপচাপ, একটা শান্তি শান্তি ভাব, সবচেয়ে বেশী আকৃষ্ট করে জাতিসংঘ তথ্যকেন্দ্রের পাঠাগারটি। তখনি স্বপ্ন দেখতে শুরু করি এই প্রতিষ্ঠানেই একদিন কাজ করবো। শুধু যে কাজ করবো তাই না, এই প্রতিষ্ঠানটিকে নেতৃত্ব দেবারও স্বপ্ন দেখে ফেলি। কৈশোরের এলোমেলো স্বপ্ন বলতে পারেন। অবশ্য আমি বিশ্বাস করি সেই স্বপ্নই আমাকে নিউ ইয়র্কে নিয়ে এসেছে। আর একটি কথা, আমি আমার সব স্বপ্ন আমার আম্মার সাথে শেয়ার করতাম। আম্মা আমার সব আজগুবি স্বপ্নকে উস্কে দিতেন এবং কোনো এক অদ্ভুত উপায়ে তিনি বিশ্বাস করতেন, তাঁর ছেলে সব পারবে।
জনিঃ আপনার মতে আপনি কতটুকু সফল?
জহিরঃ সফল না বলে যদি বলি সুখী, তাহলে বলবো হ্যাঁ, আমি সুখী। যা পেয়েছি তা না পেলেও হয়ত সুখী হতাম। আমি অল্পতেই সুখী হতে পারি, তবে আমার তৃষ্ণা ব্যাপক। অতলান্তিকের সব জল শুষে নেবার মতো দুর্নিবার তৃষ্ণা আমার। সেই তৃষ্ণা না মিটলেও ক্ষতি নেই। তৃপ্ত তবে তৃষ্ণা মরে নি, একথা কেউ আমাকে বার বার মনে করিয়ে দেয়।
জনিঃ আপনার ভবিষ্যত পরিকল্পনা কি?
জহিরঃ ভাল সাহিত্য রচনা করা। একসময় ভাবতাম জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারী জেনারেল হতে হবে। এখন তা ভাবি না। বরং ভাবি, ভাল সাহিত্য রচনা করতে হবে। আমি “লুতের শহর” নামের একটি উপন্যাস লিখছি। ইব্রাহীম এবং লুত (আঃ) এর সময়কালে সদম এবং গোমরাহ শহরে যে ঘটনাগুলো ঘটেছিল সেই প্রেক্ষাপটে। সমকামিতা এই গল্পের মূল পটভূমি, এর সেকাল-একাল। “ইলিরিয়ানা” নামের একটি উপন্যাসের কিছু অংশ লিখে রেখেছি। এটি ক সোভোর রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ/সংঘাতের ওপর। এগুলো শেষ করতে চাই। আর নিরন্তর কবিতা লিখতে চাই। বাংলা কবিতায় এক অনাস্বাদিত ভুবন রচনা করতে চাই, যে ভুবনে এর আগে আর কেউ কখনো প্রবেশ করেনি।
জনিঃ আপনার কবি হবার পেছনে কারণটা কি ছিল?
জহিরঃ নবী হতে চেয়েছিলাম। নবী যেহেতু হওয়া গেল না তাই কবি হয়ে গেলাম। কবি হতেও কবুওত পেতে হয়, আমি মনে করি আমি কবুওত পেয়েছি খুব ছেলেবেলায়ই। কেউতো আর চাইলেই কবি হতে পারে না। আমিও চেষ্টা করে কবি হইনি। কেউ আমাকে বলে লেখ, আমি তখন লিখি।
জনিঃ কবিতা ও সাহিত্য নিয়ে ফিউচার প্লান কি?
জহিরঃ বাংলা ভাষার ভাল লেখাগুলোকে ইংরেজীতে অনুবাদ করে আমেরিকা এবং ইংল্যান্ডের বাজারে ছেড়ে দেওয়া আমার একটি পরিকল্পনা। আমাদের সাহিত্য বেশ সরল, পশ্চিমের মতো জটিল নয়, বিশ্বসাহিত্যের পাঠ যাদের আছে তাঁরা হয়ত একথা স্বীকার করবেন আমাদের কথাসাহিত্য খুব দুর্বল। আমাদের লেখকদের কল্পনা শক্তি খুব বেশিদূর যায় না। এর কারণ আমাদের জীবনে জটিলতা কম, আমাদের অভিজ্ঞতাগুলো তেমন জটিল নয়। কিন্তু আমাদের কবিতা বেশ উর্বর। বিশ্বসাহিত্যের সাথে তুলনা করলে আমাদের কবিতাকে আমার কাছে কিছুতেই দুর্বল কবিতা মনে হয় না। এই কবিতাগুলো নিয়ে বিশ্বসাহিত্যের দরবারে উপস্থিত হতে চাই। আমার ধারনা বাংলা কবিতা খুব শিগগীরই আবারো নোবেল পুরস্কার পাবে। দশ বছরের মধ্যেই ঘটনাটি ঘটবে।
জনিঃ আপানর জীবনের উত্থান-পতন গুলোকে কিভাবে দেখেন?
জহিরঃ আমার জীবনে কোন পতন নেই, শুধু উত্থান আছে। এর কারণ হলো আমি একেবারে তলা থেকে শুরু করেছি। একটি ভদ্র মধ্যবিত্ত পরিবার যতটা অর্থকষ্টের নিগ্রহ ভোগ করতে পারে তার পুরোটাই আমি দেখেছি এবং ভোগ করেছি।
জনিঃ কিছু motivational গল্প বলুন? সাথে কিসু মজার গল্প?
জহিরঃ আমি সবসময় বলি এরোপ্লেনের ডানায় ভর না দিলে স্বপ্নের ডানা গজায় না। আমি যখন প্রথম এক লক্ষ টাকা সঞ্চয় করি সেই টাকা দিয়ে কোন সম্পদ, মানে জায়গা/জমি না কিনে, কিনেছিলাম একটি প্লেনের টিকেট। সেটা ১৯৯৯ সালের কথা। চলে গেছি ডেনমার্কে। এক দরিদ্র দেশের ততোধিক দরিদ্র এক যুবকের ডেনমার্ক ভ্রমণ খুব সহজ ছিল না। ভিসা সংগ্রহ করা থেকে শুরু করে কোপেনহেগেন পৌছানো পর্যন্ত প্রতিটি পদক্ষেপে আমার জন্য ছড়ানো ছিল শিক্ষার অমিয় বীজ। এই ভ্রমণটি আমার অভিজ্ঞতা এবং ম্যাচিউরিটি দুটোই বাড়িয়ে দেয়। এর এক বছর পরেই আমি জাতিসংঘে যোগদান করি। উড়াল দিই কসোভোতে। সুযোগ আমাদের চারপাশে ছড়ানো আছে, সেই সুযোগ ধরার কৌশলটি জানতে হবে। আমি সব সময় অনেকগুলো অপশন খোলা রাখতাম। আমার পেশাগত জীবনের প্রথম দশ বছরে আমি বহুবার পেশা বদল করেছি। এবং প্রথম বারো বছর সব সময় দুটি চাকরী করেছি। কাজের মধ্যেই বিশ্রাম নিতে শিখেছি। যখন একটি কাজ করতে করতে ক্লান্ত হয়ে গেছি, তখন এটা বন্ধ রেখে অন্য একটি কাজে হাত দিয়েছি। আর কাজটাকে সব সময় একটা খেলা হিশেবে নিয়েছে। দ্বিধার দোলায় আমিও কিছুকাল দুলেছি। এই দ্বিধাটা খুব খারাপ জিনিস। মন থেকে দ্বিধা ঝেড়ে ফেলতে হবে। আর হতাশ হলে চলবে না। ক্রমাগত চেষ্টা করে যেতে হবে। একটা ক্লিক না করলে আরেকটা, টার্ন অল দি স্টোনস। কোনো একটার নিচে কিছু আছে আপনার জন্য। আরেকটি জিনিস আমি বলতে চাই। যখনি কারো জন্য কিছু করার সুযোগ আসবে সেটা করতে ভুল করবেন না। এটাই একদিন বহুগুন বড় হয়ে ফিরে আসবে।
জনিঃ বিদেশে থাকতে কেমন লাগে আর বিদেশে থেকে দেশের জন্য কাজ করতে কেমন লাগে?
জহিরঃ প্রথম দিকে খুব খারাপ লাগতো। কসোভোতে যখন কাজ করতাম, প্রতি ছয়মাস পরপর দেশে যেতাম। তারপরও তিন বছরের বেশী থাকতে পারি নি। সব গুটিয়ে চলে গেছি দেশে। অনেক পরে, এখন সারা পৃথিবীটাকেই নিজের দেশ মনে হয়। সব বাঙালীকেই আত্মীয় মনে হয়। কাজেই আমি তেমন মিস করি না। তবে হ্যাঁ, যখন দেশে যাই, খুব ভালো লাগে। তখন মনে হয় এই মানুষগুলো আপনজনদের মধ্যে অধিক আপন। এদের সান্নিধ্য, বাংলাদেশের মাটির স্পর্শ আমাকে স্বস্তি দেয়। সবসময় চাই বাংলাদেশ একটি সমৃদ্ধ এবং শান্তিময় দেশ হোক। মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠীত হোক। আইনসিদ্ধ এবং আইনবহির্ভূত সকল হত্যাকান্ড বন্ধ হোক। আমরা যারা দেশের বাইরে থাকি, তাদের দেশপ্রেম সুতীব্র, যারা দেশে থাকেন তারা এটা বুঝবেন না। আমরা সব সময়ই দেশের মানুষের জন্য কিছু করতে চাই, করার জন্য উদগ্রীব হয়ে থাকি। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আরো বেশী করে বাংলাদেশী ছেলেমেয়েরা আসুক, কাজ করুক, দেশে অর্থ প্রেরণ করুক এটা আমি খুব করে চাই এবং এ লক্ষ্যে প্রচুর কাজও করেছি। অনেককে আন্তর্জাতিক চাকরী পেতে সাহায্য করেছি।
জনিঃ তরুণদের জন্য কিছু বলুন?
জহিরঃ স্বপ্ন দেখুন। আইনস্টাইন বলেছেন, কল্পনা জ্ঞানের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমিও বলি, সব সময় স্বপ্ন দেখুন। এই স্বপ্নই আপনাকে একদিন নিয়ে যাবে স্বপ্নের মতো এক বাস্তব জগতে। হাতে কোন কাজ নেই, কাজ তৈরী করুন। আপনার অফিসে কোন কাজ নেই, কাজ তৈরী করুন। নতুনভাবে পুরনো কাজটিকে ঢেলে সাজান। দেখবেন প্রতিষ্ঠানে আপনার একটি আলাদা জায়গা তৈরী হয়ে গেছে। যে কাজটি করছেন সেটি ভালো করে জানুন, নিজের একটি সলিড বেইজ তৈরী করুন। ভাসা ভাসা অবস্থানে যারা থাকেন তারা একদিন ঠিকই ভেসে যান।
জনিঃ ইয়ুথ কার্নিভাল কিভাবে দেখছেন আর ফিউচারে কি কি দেখতে চান?
জহিরঃ ইয়ুথ কার্নিভাল তরুণদের জন্য পেশাগত জীবনে অনুপ্রবেশ সহজ এবং অর্থবহ করে তোলার কাজ করছে। সেমিনার করছে, চাকরীর বাজারের খবর দিচ্ছে। এগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ কাজ। এই সংগঠনটি তরুণদের উদ্বুদ্ধ করতে পারে তাদের নিজস্ব রিসোর্স কাজে লাগিয়ে যৌথ ফারমিং এর মতো কাজ করার জন্য। প্রত্যেকেরই একটি গ্রাম আছে। সেই গ্রামের মানুষদের নিয়ে একটি কোম্পানি গঠন করা যেতে পারে। সেই কোম্পানির মাধ্যমে গ্রামের সব পুকুরে মাছের চাষ করা যেতে পারে। এগ্রো বেইজ এমন অনেক কাজ করা যেতে পারে। সেই আয় দিয়ে গ্রামে স্কুল করা যায়। লাইব্রেরী করা যায়। একটি গ্রামের সব পুকুরে মাছ চাষ করতে পারলে আয়টা কিন্তু অনেক বড় হবে। সেই আয়ে অনেক কিছু করাই সম্ভব।
জনিঃ Finally Please advise us about cover letter, CV and Career aspiration???
জহিরঃ আজকের দিনে সবাই ব্যস্ত। কারো সময় নেই লম্বা জীবন বৃত্তান্ত পড়ার। দুই পৃষ্ঠায় সিভি লিখুন। সর্বশেষ শিক্ষা উল্লেখ করলেই হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতার পুরো ইতিহাস লিখার দরকার নেই। পেশাগত দক্ষতার এইটি হাইলাইটস শুরুতে দিন। তারপর প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করার অভিজ্ঞতার বুলেট পয়েন্টগুলো লিখুন। ইমেইল এড্ড্রেস দিতে ভুলবেন না। জন্ম তারিখ, জাতীয়তা, বৈবাহিক অবস্থা, ইত্যাদি ইত্যাদি সিভিতে লেখার দরকার নেই। অবশ্য কোনো প্রতিষ্ঠানের যদি নিজস্ব ফরম থাকে সেটা ভিন্ন কথা।
পেশাগত জীবনে সফল হবার জন্য একটি ম্যাজিক ওয়ার্ড বলে দিই। সেটা হচ্ছে ড্যাপ (ডিএপি)। ডি হলো ডেডলাইন, এ হলো একিউরেসি, আর পি হলো প্রেজেন্টেশন। আপনার প্রতিটি কাজে এই তিনটি যথাযথভাবে পালিত হয়েছে কিনা লক্ষ্য রাখুন।
Nice, there are many things to learn to follow from this interview. I believe all the things he mentioned. It is very nencouraging word, it may help anyone to reach his destination.
Dear Enamul, Thanks for your comments. Confidence and dream combination of these two take us to the destination, no matter how high and difficult it is.