২০২২ সালের জন্য কমনওয়েলথ বৃত্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তি নিয়ে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি করতে পারবেন। আগামী ১৪ অক্টোবরের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন বরাবর আবেদন করতে হবে।
কমনওয়েলথ বৃত্তির বিষয়টি সমন্বয় করার জন্য প্রতিটি দেশে আলাদা মনোনীত প্রতিষ্ঠান আছে। বাংলাদেশে এ সমন্বয়ের কাজটি করে থাকে ইউজিসি। এ স্কলারশিপের অধীনে করা স্নাতকোত্তরের সময়সীমা এক বছর এবং পিএইচডির সময়সীমা তিন বছর পর্যন্ত।
ছয়টি বিষয়ের ওপর এ বৃত্তি দেওয়া হয়। এগুলো হলো সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ফর ডেভেলপমেন্ট; স্ট্রেনদেনিং হেলথ সিস্টেম অ্যান্ড ক্যাপাসিটি; প্রমোটিং গ্লোবাল প্রসপারিটি; স্ট্রেনদেনিং গ্লোবাল পিস, সিকিউরিটি অ্যান্ড গভর্ন্যান্স; স্ট্রেনদেনিং রিজেলিয়েন্স অ্যান্ড রেসপন্স টু ক্রাইসিস; এবং অ্যাকসেস, ইনক্লুশন অ্যান্ড অপরচুনিটি।
কমনওয়েলথ বৃত্তির সুবিধা
*স্নাতকোত্তর বা পিএইচডির সম্পূর্ণ টিউশন ফি বহন করবে কমনওয়েলথ কমিশন।
*যুক্তরাজ্যে যাওয়া–আসার বিমানের টিকিট।
*লন্ডনের বাইরে থাকলে মাসিক ভাতা হিসেবে দেওয়া হয় ১ হাজার ৮৬ পাউন্ড। লন্ডনের ভেতরে থাকলে ভাতার পরিমাণ ১ হাজার ৩৩০ পাউন্ড।
*মাসিক ভাতার বাইরেও এককালীন ৪২১ পাউন্ড পাওয়া যাবে।
*‘স্টাডি ট্রাভেল গ্র্যান্ট’ হিসেবে ২০০ পাউন্ড বা প্রায় ২২ হাজার টাকা পর্যন্ত পাওয়া যায়।
*থিসিস গ্র্যান্ট হিসেবে দেওয়া হয় ২২৫ পাউন্ড।
বৃত্তি আবেদনের যোগ্যতা
* স্নাতকোত্তরের জন্য স্নাতকে দ্বিতীয় শ্রেণি ও তার ওপরে থাকতে হবে
* পিএইচডির জন্য স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে দ্বিতীয় শ্রেণি ও তার ওপরে থাকতে হবে
*শিক্ষার্থীকে ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সনদ জমা দিতে হবে (IELTS)।
আবেদন প্রক্রিয়া:
ইউজিসির সেক্রেটারি বরাবর আবেদন করতে হবে। আবেদনের ঠিকানা ও বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন এই লিংকে।