যে ৭ দক্ষতা ফ্রিল্যান্সিংয়ে কাজে লাগবে

করোনা মহামারির পরবর্তী সময়ে বাসায় বসে কাজ করার চর্চা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। অনেকেই এখন গৎবাঁধা নয়টা-পাঁচটার অফিসের পরিবর্তে নিজের মতো সময়ে যেকোনো জায়গায় বসে কাজ করতে পছন্দ করেন। তাই দিনদিন ফ্রিল্যান্সিং জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।

{ "slotId": "2452885053", "unitType": "in-article" }

আজকের লেখায় এমন ৭টি দক্ষতা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে, যা কিনা ফ্রিল্যান্সিং জগতে জায়গা করে নিতে বিশেষ সহায়তা করবে।

১. ওয়েব ডেভেলপমেন্ট

আইটি প্রফেশনাল হন বা নিজস্ব ফার্মের মালিক, ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ আপনার সবক্ষেত্রেই কাজে লাগবে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট পাঠ্যসূচির মধ্যে আছে জাভাস্ক্রিপ্ট, এইচটিএমএল, সিএসস ইত্যাদি

{ "slotId": "", "unitType": "in-article", "pubId": "pub-6767816662210766" }

ফ্রেমওয়ার্ক। এসব বিষয়ে বিভিন্ন অনলাইন কোর্স পাওয়া যায়, এগুলো থেকে সহজেই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে মৌলিক বিষয়গুলো শিখে নেওয়া যাবে। জাতীয় ও বৈশ্বিক- সব পরিসরে ই-কমার্স যেভাবে সবটা জায়গা জুড়ে রয়েছে, নিজের ব্র্যান্ড বা প্রতিষ্ঠানের অনলাইন উপস্থিতিতে জোরদার করে তুলতে হলেও ওয়েব ডেভেলপিং সম্পর্কিত জ্ঞান থাকা জরুরি। এর মধ্যে সামাজিক মাধ্যম অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে কাস্টমারদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলা, অনলাইনে পণ্য বিক্রয় ইত্যাদি সবকিছুই অন্তর্ভুক্ত।

২. গ্রাফিক ডিজাইন

প্রতিটি ব্র্যান্ডেরই কিছু ভিজ্যুয়াল উপকরণ প্রয়োজন হয়, তাদের পণ্য বা প্রতিষ্ঠানকে সবার সামনে তুলে ধরার জন্য। এর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন লোগো, ছবি, পোস্টার ইত্যাদি। গ্রাফিক ডিজাইনাররা এসব ডিজাইন করে

থাকেন। এমনকি তারা ওয়েবসাইটের চেহারা কেমন হবে, ওয়েব ডেভেলপারের সঙ্গে যোগসাজশ করে সে কাজও করেন তারা। মার্কেটিংয়ের অংশ হিসেবে বিভিন্ন কাজে গ্রাফিক ডিজাইনিং দক্ষতা প্রয়োজন হয়। এক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং ডিজাইনার নিয়োগ দিয়ে থাকেন অনেকেই। নিজস্ব সৃজনশীলতা, আঁকাআঁকির আগ্রহ আর ফরমায়েশমতো কাজ করবার মানসিকতা থাকলে গ্রাফিক ডিজাইনিং হতে পারে সম্ভাবনাময় একটি কাজ।

৩. ভিডিও তৈরি

ডিজিটাল মার্কেটিংয়ে যেসব ভিজ্যুয়াল উপকরণ অত্যন্ত কার্যকর, তার মধ্যে ভিডিও কনটেন্ট অন্যতম। তাই ভিডিও শ্যুট বা শুধু সম্পাদনার দক্ষতা থাকলেও বেশ কাজের সুযোগ রয়েছে। অনেকেই দীর্ঘমেয়াদী ভিডিও

নির্মাতার খোঁজ করেন, তবে ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্ষেত্রে স্বল্পমেয়াদের কাজও পাওয়া সম্ভব। ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টিকটকের মতো সামাজিক মাধ্যমগুলোতে নিজের তৈরি কিছু ভিডিও পোস্ট করে এমন নিয়োগদাতাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করা যেতে পারে। এছাড়া নিজের কাজের একটি পোর্টফোলিও থাকলে ভালো।

৪. কনটেন্ট রাইটিং

সব ধরনের ব্যবসায়িক ওয়েবসাইটেই ভালো মানের লেখা প্রয়োজন হয়। এর মধ্যে রয়েছে ব্লগ, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের জন্য পোস্ট, বিজ্ঞাপন এবং অন্যান্য লেখালেখি। তাই রিভিউ, আর্টিকেল, প্যামফ্লেট, সংবাদ বিজ্ঞপ্তি– এ ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক ঘরানার লেখালেখিতে আগ্রহ থেকে থাকলে কনটেন্ট রাইটিং হতে পারে উপযোগী একটি পেশা। আধুনিক ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের অন্যতম মাধ্যম এই কনটেন্ট রাইটিং। সঠিক কিওয়ার্ড এবং এসইও অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে সর্বোচ্চ পাঠক তথা খরিদ্দারের মনোযোগ কেড়ে নেওয়াই হচ্ছে এর উদ্দেশ্য। কেননা একটি পণ্য বা সেবা তখনই বিক্রয় করা যাবে, যখন মানুষ সে বিষয়ে আগ্রহী হবে। অনলাইন জগতে কনটেন্ট রাইটিং মানুষকে আগ্রহী করে তোলার একটি বিশেষ হাতিয়ার।

{ "slotId": "2452885053", "unitType": "in-article" }

৫. কাস্টমার সার্ভিস

অনলাইন হোক বা অফলাইন, কাস্টমারদের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদী সুসম্পর্ক বজায় রাখা সবসময়ই একটি ভালো চর্চা। পুরনো কাস্টমারদের ধরে রাখা এবং নতুন কাস্টমার তৈরি করা– সফল কাস্টমার সার্ভিসের এটিই থাকে

উদ্দেশ্য। তাই কাস্টমার পরিষেবা এবং সর্বোপরি যোগাযোগের ক্ষমতা যদি ভালো হয়, তবে কাস্টমার সার্ভিসের কাজে যোগ দেওয়া যায়। ছোটখাটো প্রতিষ্ঠানে নিজেরাই এ কাজ করে থাকলেও মাঝারি এবং প্রতিষ্ঠিত ব্র্যান্ডে এসব কাজের জন্য আলাদা নিয়োগ দেওয়া হয়। অনলাইনে কাস্টমার সার্ভিস প্রদানের জন্য যাকে নিয়োগ দেওয়া হয়, তাকে বেশিরভাগ সময় অফিসে যেতে হয় না। নিজস্ব অনলাইন উপস্থিতি আর যোগাযোগের ওপর ভরসা থাকলে কাস্টমার সার্ভিস বেশ উপযোগী একটি খণ্ডকালীন কাজ হতে পারে।

{ "slotId": "2452885053", "unitType": "in-article" }

৬. ডেটা এন্ট্রি

সাধারণত এন্ট্রি লেভেল কাজ মনে করা হলেও, ডেটা এন্ট্রিতে দক্ষ হলে অনেকসময় ফ্রিল্যান্সিং জগতে স্থায়ী কাজও পাওয়া যায়। এ কাজে সেভাবে নির্দিষ্ট দক্ষতার প্রয়োজন আছে বলে মনে না হলেও এতে প্রয়োজন ধৈর্য আর মনোযোগ। একই কাজ অনেকক্ষণ ধরে বারবার করে যাওয়া খুব একটা সহজ নয়। ডেটা এন্ট্রির কাজে মূলত অনেক বড় পরিমাণে তথ্য হুবহু স্থানান্তর করতে হবে। এতে শতভাগ নির্ভুলতা থাকা জরুরি। তাই যথেষ্ট আত্মবিশ্বাস থাকলে ডেটা এন্ট্রির কাজ দিয়েই ফ্রিল্যান্সিং জগতে যাত্রা শুরুর পাশাপাশি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বা এসইও’র মতো অন্যান্য দক্ষতাও আহরণ করা যায়।

৭. এসইও

{ "slotId": "2452885053", "unitType": "in-article" }

অনলাইন ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে দিন দিন প্রতিযোগিতা বেড়ে চলছে। এই পরিবেশে একটি ব্যবসাকে এগিয়ে রাখতে পারে সঠিক উপায়ে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বা সংক্ষেপে এসইও। সঠিক কিওয়ার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে নির্দিষ্ট পণ্য, সেবা বা প্রতিষ্ঠান যাতে মানুষের সার্চ লিস্টে সবচেয়ে ওপরে থাকে– সেজন্য কাজ করে থাকেন এসইও বিশেষজ্ঞরা। তাদের সহায়তায় অনলাইনে নিজের উপস্থিতি আরও প্রবলভাবে জানান দিতে পারেন ব্যবসায়ীরা। ওয়েবসাইটে আরও বেশি ক্লিক, আরও বেশি ভিজিটই হচ্ছে এসইও’র উদ্দেশ্য। এ বিষয়ে প্রশিক্ষণের জন্য বিভিন্ন অনলাইন কোর্স রয়েছে। এসইও বিষয়ক জ্ঞান থেকে থাকলে ফ্রিল্যান্সিং এসইও বিশ্লেষক হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে নিজস্ব কাজের সময় আর সম্মানী নির্ধারণ করে যে কেউ এ কাজ শুরু করতে পারেন, তবে তার জন্য প্রয়োজন দক্ষতা আর অভিজ্ঞতা।

পেশাদার ফ্রিল্যান্সার হতে কিভাবে কোথায় থেকে কাজ শিখবেন?

প্রথম পার্ট

{ "slotId": "2452885053", "unitType": "in-article" }

বেকারত্ব বা লেখাপড়া কমপ্লিট হচ্ছে না এইসবে হতাশ না হয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করুন, নিজের মতো কাজ করুন, নিজের ও পরিবারের জীবন পরিবর্তন করেন ।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় আয়ের মাধ্যম হয়ে উঠেছে। এখন ঘরে বসেই অনেকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করছেন। ফ্রিল্যান্সিং জনপ্রিয় হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে এটি সম্পূর্ণ ব্যক্তি স্বাধীন। কেননা এখানে আপনি আপনার ইচ্ছামত কাজ করতে পারবেন।

একজন প্রোগ্রামারের মধ্যে যদি ক্রিয়েটিভিটি ও অ্যানালিটিক্যাল দক্ষতা না থাকে, তাহলে সে ভালো প্রোগ্রামার হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারে না। দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য একজন প্রোগ্রামার হিসেবে আপনাকে প্রতিদিনই কিছু না কিছু শিখতে হবে। যারা প্রোগ্রামিং সম্পর্কে আরো জানতে চায় তাদের জন্য ইন্টারনেটে হাজার হাজার রিসোর্স ও টিউটোরিয়াল রয়েছে। কিন্তু প্রায়শই সঠিক আর উপযুক্ত রিসোর্স খুঁজে পাওয়া যায় না।

নিচে কিছু লিংক শেয়ার করা হইলে যেইখানে থেকে কাজ শিখতে পারবেন :

পেশাদার ফ্রিল্যান্সার হতে চাইলে

আধুনিক যুগে ক্যারিয়ার গড়তে প্রোগ্রামিং এর প্রয়োজনীয়তা

নতুনদের জন্য সেরা ৮টি ফ্রি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কোর্স

Programming with Mosh

ক্যারিয়ার গড়ার জন্য ওয়েব ডেভেলপমেন্ট

দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সেরা কিছু প্রোগ্রামিং ভাষা শেখার ব্লগ

প্রবলেম সলভ করতে প্রোগ্রামিং শেখাবে যে ৮ টি ওয়েবসাইট

অনলাইনে যেখানে মিলবে শিক্ষা

চাকরির বাজারে কোডিং শেখার গুরুত্ব

চাকরির বাজারে আপনাকে এগিয়ে রাখবে যে প্রোগ্রামিং ভাষা

একজন পিএইচপি ডেভেলপার হিসেবে যেভাবে ক্যারিয়ার গড়বেন

আইটি খাতে সেরা সাতটি বিষয়ে ক্যারিয়ার গড়ুন

কীভাবে একজন কম্পিউটার সায়েন্টিস্ট হিসেবে ক্যারিয়ার গড়বেন

পাইথন এবং R : কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ডাটা সাইন্স এর জন্য ভালো ?

ডাটা সায়েন্স vs বিগ ডাটা vs ডাটা এনালিটিক্স

এসটিইএম (STEM) ক্ষেত্রের উচ্চ বেতনের শীর্ষ ৫টি চাকরি

কৃষি খাতের আইটি সেক্টরে ক্যারিয়ার গড়ুন

৪০৮ টি মেশিন লার্নিং এবং ডেটা সাইন্সের ই- বুক, ফ্রীতে ডাউনলোড

প্রোগ্রামিংয়ের সেরা ইনভায়রনমেন্ট (IDE) এবং ইডিটর

সুইফ প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজের খুঁটিনাটি

আইওটি কী এবং আইওটিতে ক্যারিয়ার গড়ার উপায়

পেশাদার ফ্রিল্যান্সার হতে চাইলে

বেকারত্ব বা লেখাপড়া কমপ্লিট হচ্ছে না এইসবে হতাশ না হয়ে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করুন, নিজের মতো কাজ করুন, নিজের ও পরিবারের জীবন পরিবর্তন করেন ।

পেশাদার ফ্রিল্যান্সার হতে হলে যে বিষয়গুলোকে আপনাকে বিবেচনা করতে হবে ।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং একটি জনপ্রিয় আয়ের মাধ্যম হয়ে উঠেছে। এখন ঘরে বসেই অনেকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে মাসে হাজার হাজার টাকা আয় করছেন। ফ্রিল্যান্সিং জনপ্রিয় হওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে এটি সম্পূর্ণ ব্যক্তি স্বাধীন। কেননা এখানে আপনি আপনার ইচ্ছামত কাজ করতে পারবেন।

পেশাদার ফ্রিল্যান্সার হতে কিভাবে কোথায় থেকে কাজ শিখবেন? (এই লিঙ্কে ক্লিক করুন )

দ্বিতীয় পার্ট

১. সঙ্কল্পিত, উত্সাহী এবং ধৈর্যশীল

ফ্রিল্যান্সিং সবার জন্য নয়। খুব কম মানুষই এর জন্য উপযুক্ত। দেখা যায়, অনেকে এর মাধ্যমে হাজার হাজার টাকা রোজগার করেন আবার অনেকে সারা মাস পরিশ্রম করে পাঁচ হাজার টাকাও আয় করতে পারেন না। একজন ফ্রিল্যান্সার হতে গেলে আপনাকে অবশই সঙ্কল্পিত, উত্সাহী এবং ধৈর্যশীল হতে হবে । ফ্রিল্যান্সিংয়ের সময় সংকল্প, উত্সাহ এবং ধৈর্য এর কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে। খুব কম সংখ্যক মানুষই এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেন। আপনি যদি স্ব-প্রণোদিত হন এবং কোনো কাজ গুরুত্ব সহকারে শুরু করার ক্ষমতা আপনার থাকে তবে ফ্রিল্যান্সিং আপনার জন্য একটি আদর্শ কাজ হতে পারে। আত্মকর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে ঊত্থান ও পতন থাকবে এটাই স্বাভাবিক। এর সাথে নিজেকে খাপ খাওয়ানোর ক্ষমতা আপনার মধ্যে থাকতে হবে। ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করার সময় আপনি সুসময় ও দুঃসময় উভয়েরই মুখোমুখি হবেন। আপনি যখন ভালো সময় পার করবেন তখন আপনি চমৎকার ক্লায়েন্টের সাথে বড় ধরনের কোনো প্রকল্পের কাজ পেতে পারেন। অাবার ভালো কাজের ফলস্বরূপ আপনি বোনাসও পেতে পারেন। তেমনি এমন অনেক সময় আসবে যখন আপনার নিকট কোনো কাজ আসবে না বা আপনার অর্জিত টাকা পেতে দেরি হবে। এমন অবস্থায় আপনাকে টিকে থাকতে হবে।

5 Benefits of Hiring Freelancers - HR Management App

২. কর্মদক্ষতা ও পারদর্শিতা

আপনি কোন কোন বিষয়ে পারদর্শী সেটা আপনার থেকে থেকে অন্য কেউ ভালো জানে না। আপনি যদি আপনার পারদর্শিতার কথাগুলো প্রচার করতে পারেন তবে আপনার কাজের কোনো অভাব হবে না। কেননা বর্তমানে অনলাইনে এজেন্সিগুলো বিভিন্ন বিষয়ে পারদর্শী লোকগুলোকে ভাড়া করার মাধ্যমে তাদের কাজ করিয়ে নেয়।এজন্য আপনি যেটা করতে পারেন তা হল কোন বিষয়ে আপনি বেশি অভিজ্ঞ, কোন বিষয়ে আপনি বেশি পারদর্শী সেটা খুঁজে বের করতে পারেন।

আপনার দক্ষতা বাড়াতে নিজের কাছে নিজেই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন। খুঁজে বের করুন কোন বিষয়গুলো আপনাকে শিখতে হবে। সেই বিষয়গুলো শেখার জন্য সেরা পন্থা অবলম্বন করুন। আপনি চাইলে অনলাইন থেকে বিনামূল্যে বিভিন্ন টিউটোরিয়াল দেখার মাধ্যমে নিজের দক্ষতা বাড়াতে পারেন। কাজ নিয়ে কখনো গড়িমসি করবেন না। কেননা ফ্রিল্যান্সিং করার সময় আপনার কাজ দেখভাল করার জন্য কোন বস থাকবে না।

আপনার পারদর্শিতার বিষয়টি খুঁজে বের করার পর আপনি সেই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হয়ে ওঠার চেষ্টা করুন।

Top demanding freelancing skills:
Video Creation and Editing, SEO, Digital Marketing, Cyber Security, Web Development, Gaming development, Graphics Designing, Software Development, Programming language (Python/Java/JavaScript/ R), and Full-stack Development capability specially Angular/React/Django/VueJS/NodeJS/ NestJS .

Long-term focused Area:
Data Science/ Big Data, Machine Learning, Artificial Intelligence, Blockchain, Web3, Metaverse, Cloud Computing, Internet of Things, Digital Transformation, Business Transformation, Fintech and so on.

How to Become a Successful Freelancer: 7 Tips & Tricks from Fiverr's PRO  Sellers

৩. কমিউনিকেশন বা যোগাযোগ ও নেটওয়ার্কিং

একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনি ততক্ষণ পর্যন্ত পর্যাপ্ত পরিমাণ কাজ পাবেন না যতক্ষণ পর্যন্ত কেউ আপনাকে ভাড়া না করবে। এজন্য যে বা যারা আপনাকে বা আপনার পরিচিত কাউকে এর আগে ভাড়া করেছিল, তাদের সাথে যোগাযোগ রাখুন। ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে ভালো পরিমাণ আয় করার মূলমন্ত্র হচ্ছে বিভিন্ন ক্লায়েন্ট এবং বিভিন্ন এজেন্সির সাথে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রাখা। আপনি যদি তাদের সাথে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ রাখতে পারেন তবে আপনি বিভিন্ন ধরনের কাজ পাবেন।

লিঙ্কেডিন প্রোফাইলে আপনার দক্ষতার কথাগুলো লিখুন এবং আলোচনা করতে থাকুন। এর মাধ্যমে সবাই আপনার দক্ষতার কথা জানতে পারবে এবং আপনাকে দিয়ে কাজ করাতে ইচ্ছাপোষণ করবে। এভাবে আপনি প্রচুর পরিমাণ কাজ পাবেন এবং আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারের উন্নতি করতে পারবেন। আপনার এলাকায় যদি অন্য কোনো ফ্রিল্যান্সার থেকে থাকে, তবে তাদের সাথে সুসম্পর্ক রাখার চেষ্টা করুন। পাশাপাশি যারা তাদেরকে কাজে নিয়ে থাকে,সেসব নিয়োগদাতাদের চেনার চেষ্টা করুন।

এছাড়া আপনি ফ্রিল্যান্সারদের নিয়ে অনুষ্ঠিত বিভিন্ন ইভেন্টে অংশগ্রহণ করতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনার অনেকের সাথে পরিচয় ঘটবে এবং আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক।

Skilled freelancers earn more per hour than 70% of workers in US

দক্ষতা উন্নয়নের জন্য ওয়েবসাইট:

https://www.coursera.org/

https://www.edx.org/

https://www.linkedin.com/learning/

https://www.youtube.com/


LinkedIn Masterclass

সেরা ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট:

https://www.fiverr.com/

https://www.upwork.com/

https://www.toptal.com/

https://www.simplyhired.com/

https://www.peopleperhour.com/

Home

https://www.crowded.com/

https://www.roberthalf.com/

https://www.nexxt.com/

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *