রোমাঞ্চকর জয়ে ফ্রান্সের দারুণ সূচনা

শুক্রবার ইউরো ২০১৬ এর উদ্বোধনী ম্যাচে অলিভিয়ে জিরুদের গোলে এগিয়ে যায় ফ্রান্স। অল্প সময় বাদেই অবশ্য ম্যাচে সমতা ফেরান বোগদান স্তানসু। তবে নির্ধারিত সময়ের শেষ দিকে পায়েতের গোলে ২-১ ব্যবধানে জয় নিশ্চিত হয় ফ্রান্সের।
 
সাঁ-দেনির স্তাদে দে ফ্রান্সে রোমানিয়ার শুরুটা হতে পারতো দুর্দান্ত। হয়নি স্বাগতিক গোলরক্ষক হুগো লরিসের দৃঢ়তায়। কাছ থেকে মিডফিল্ডার নিকোলাই স্তানসিউয়ের শট গোললাইন থেকে ফেরান তিনি।
 
এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ আসে ফ্রান্সের সামনেও, কিন্তু দুর্ভাগ্য বাঁধ সাধে; খুব কাছ থেকে অঁতোয়ান গ্রিজমানের হেড পোস্টে লাগে। ৩৬তম মিনিটে আতলেতিকো মাদ্রিদের এই ফরোয়ার্ডের শট পোস্ট ঘেঁষে বাইরে চলে যায়।
বিরতির ঠিক আগে দলকে এগিয়ে নিতে পারতেন জিরুদ, কিন্তু পায়েতের কর্নারে আর্সেনাল স্ট্রাইকারের হেড ক্রসবারের সামান্য উপর দিয়ে চলে যায়।
 
প্রথমার্ধের মতো দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেও স্বাগতিকদের চমকে দেওয়ার সুবর্ণ সুযোগ পায় রোমানিয়া। এবার ডি বক্সে ফাঁকায় বল পেয়েও ঠিকমতো শট নিতে পারেননি স্তানসু, বল চলে যায় বাইরে।
 
৫৬তম মিনিটে পল পগবার বিদ্যুৎ গতির শট পা দিয়ে ঠেকান রোমানিয়ার গোলরক্ষক। তবে পরের মিনিটেই ওয়েস্ট হ্যাম মিডফিল্ডার পায়েতের ক্রসে হেডে বল জালে জড়িয়ে সমর্থকদের উচ্ছ্বাসে ভাসান জিরুদ।
 
৬৪তম মিনিটে অভিজ্ঞ ডিফেন্ডার পাট্রিস এভরা ডি বক্সে প্রতিপক্ষের মিডফিল্ডার স্তানিসিউকে ফাউল করলে পেনাল্টি পায় রোমানিয়া। তা থেকে দলকে সমতায় ফেরান লেফট উইঙ্গার স্তানসু।
জয়ের জন্য মরিয়া ফ্রান্স একের পর এক আক্রমণ করতে থাকে। কিন্তু বাছাইপর্বে সবচেয়ে কম- দুটি গোল খাওয়া রোমানিয়ার রক্ষণ দেয়ালে তাদের বেশিরভাগ আক্রমণই ভেস্তে যাচ্ছিল। অবশেষে ৮৯তম মিনিটে ২০ গজ দূর থেকে জোরালো বাঁকানো শটে জয় নিশ্চিত করা গোলটি করেন পায়েত।
 
ম্যাচের আগে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ‘আজকের রাত হবে দারুণ এক রাত’ এই কথার গানের তালে ১৫০ জন ‘কান-কান’ ড্যান্সার ফুটিয়ে তোলে উনিশ শতক ফ্রান্সে জনপ্রিয় হয়ে ওঠা ‘কানকান’ নৃত্য। সবশেষে ফ্রান্স এয়ারফোর্সের সাতটি বিমান নীল, সাদা ও লাল রংয়ের ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে স্টেডিয়ামের উপর দিয়ে উড়ে যায়। এরপরই দুদলের কোচ খেলোয়াড়রা মা
Youth Carnival: