PLURAL+ YOUTH VIDEO Contest

ডেডলাইন: ২৯ মে, ২০১৬

PLURAL+ Youth video প্রদর্শনী উৎসবটি জাতিসংঘের UNAOC এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসী সংস্থা (IOM) এর একটি যৌথ পদক্ষেপ যা বিশ্বব্যাপী তরুণদের Migration, Diversity, Social Inclusion কে গুরুত্ব দিয়ে করা মৌলিক এবং সৃজনশীল ভিডিও প্রদান করতে আমন্ত্রণ জানানো হচ্ছে।

নবীনদের প্রযোজিত মাধ্যমকে সমর্থনের মাধ্যমে PLURAL+ তাদেরকে একটা সাংস্কৃতিক এবং ধর্মীয় ভেদাভেদসম্পন্ন পৃথিবীতে সামাজিক পরিবর্তনের আলোকিত প্রতিনিধি হিসেবে আবির্ভুত করে।

অনুপ্রেরণামুলক পদক্ষেপ হিসেবে প্রত্যেক PLURAL+ আন্তর্জাতিক জুরি পুরস্কার বিজয়ীকে যাতায়াতখরচ এবং থাকার সুব্যবস্থা সহ নিউইয়র্কে আমন্ত্রণ জানানো হবে যেখানে তারা ২০১৬ এর শরতে প্যালি সেন্টার ফর মিডিয়াতে আয়োজিত PLURAL+ ২০১৬ পুরস্কার উৎসবে  তাদের কাজ  প্রদর্শনের সুযোগ পাবে।

যোগ্যতা:

  • PLURAL + এ ভিডিও প্রদানের সময়কালে অবশ্যই অংশগ্রহণকারীর বয়স সর্বোচ্চ ২৫ হতে হবে।
  •  ভিডিওচিত্রে অংশগ্রহণকারীকে ( অভিনয়কারী) অবশ্য তরুণ না হলেও চলবে।
  • ভিডিওচিত্রগুলো যেন Migration, Diversity, Social Inclusion  নিয়ে তরুণদের মতামত এবং চিন্তাধারাকে প্রতিবিম্বিত করে।
  • কয়েকজন মিলিতভাবেও একটি ভিডিওচিত্র তৈরি করতে পারবেন যদি প্রত্যেক সদস্যের বয়স PLURAL+ এ ভিডিওচিত্র প্রদানের সময়কালে সর্বোচ্চ ২৫ বছর থাকে।
  • তবে পচিশোর্ধ্ব কেউ যদি  উপদেষ্টা, শিক্ষক, নির্দেশক হিসেবে ভিডিও নির্মাণে খুব অল্প পরিমাণে অবদান রাখেন ( যৌথ     সমন্বয়, কারিগরি পৃষ্ঠপোষকতা, প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ভাড়া ইত্যাদি বিষয়ে) তবে সেটা গ্রহণযোগ্য।
  • এটা খুব সহজেই বোধগম্য যে, সর্বোচ্চ ১২ বয়সশ্রেণি ক্যাটাগরিতে  ভিডিও নির্মাণে সহযোগী শিক্ষকদের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
  • যদি যৌথভাবে কয়েকজন একটা ভিডিও নির্মাণে অংশ গ্রহণ করেন, সেক্ষেত্রে ভিডিওচিত্র তৈরিতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ       ভূমিকা রাখা তরুণের বয়স অনুযায়ী বয়স ক্যাটাগরি নির্ধারণ করা হবে।
  •  আইওএম এবং ইউএনএওসি এর সদস্যদের পরিবারের সদস্যগণ (সহোদর, সন্তান, নাতি-নাতনি) এবং PLURAL+ ভিডিও উৎসবের  এর জুরিবোর্ডের কেউ এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবেন না।

Format: 

  • সকল ভিডিওচিত্রই ফাইল আকারে ( “.mov” অগ্রাধিকার) dropbox.com, WeTransfer, Google Drive এর মত ফাইল        ধারণকারী ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রদান করতে হবে।অংশগ্রহণকারী ভিডিওচিত্রের ডিভিডি PLURAL + এর মেইল ঠিকানায় মেইলও করতে পারবেন।
  • ভিডিওচিত্র ইংরেজি ভাষায় না হলে অবশ্যই ইংরেজি সাবটাইটেল ব্যবহার করতে হবে।
  •  শিরোনাম এবং সমাপ্তি কৃতজ্ঞতাসহ প্রত্যেক ভিডিওচিত্রের সর্বোচ্চ প্রদর্শনক্ষণ হবে পাঁচমিনিট।
  • ভিডিওচিত্রগুলো অবশ্যই অভিবাসন, বৈচিত্র্য, সামাজিক অন্তর্ভুক্তি এবং সংশ্লিষ্ট বিষয় সংক্রান্ত  হবে।

Prizes and Awards :

  • PLURAL+  জুরি পুরস্কার নিম্নোক্ত তিন বয়সভিত্তিক ক্যাটাগরিতে দেয়া হবে:

১)১২ বছর পর্যন্ত

২)১৩- ১৭ বছর

৩)১৮- ২৫ বছর

  • তিনজন বিজয়ীর প্রত্যেককেই PLURAL+ ২০১৬ পুরস্কার অনুষ্ঠানের পর ১০০০ মার্কিন ডলার প্রদান করা হবে।
  • প্রত্যেক PLURAL+ আন্তর্জাতিক জুরি পুরস্কার বিজয়ীদের মধ্য থেকে একজন করে প্রতিনিধিকে যাতায়াতখরচ এবং থাকার সুব্যবস্থা সহ নিউইয়র্কে আমন্ত্রণ জানানো হবে যেখানে তারা ২০১৬ এর শরতে প্যালি সেন্টার ফর মিডিয়াতে আয়োজিত PLURAL+ ২০১৬ পুরস্কার উৎসবে  তাদের কাজ  প্রদর্শনের সুযোগ পাবে।
  • একটা ভিডিওর জন্য কেবলমাত্র একজন অংশগ্রহণকারীই একজন সঙ্গীসহ নিউইয়র্ক যাবার সুযোগ পাবেন।
  • PLURAL+ এর সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ হতে অতিরিক্ত আরো পুরস্কার যেমন যন্ত্রপাতি, যাতায়াত এবং পেশাগত সুযোগ সুবিধার ব্যবস্থা করা হতে পারে। তবে আইওএম, ইউএনএওসি বা PLURAL+ এ সকল পুরস্কারের কোন দায়ভার নেবে না।
  • বিজয়ী ভিডিওচিত্রগুলো ব্যাপকভাবে সমাদৃত হবে এবং ব্রডকাস্ট, স্যাটেলাইট, ইন্টারনেট, চলচ্চিত্র উৎসব এবং ডিভিডির মত মাধ্যমগুলোতে প্রচারিত হবে।
  • ১৫ই আগস্ট, ২০১৬ এর ভেতরেই বিজয়ীদেরকে জানানো হবে।

একটি আন্তর্জাতিক জুরিবোর্ড ২০১৬ এর শরৎকালে নিউইয়র্কের প্যালি সেন্টার ফর মিডিয়াতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করবেন।

ভিডিও প্রদানের নিয়মকানুন এবং অন্যান্য তথ্য সম্পর্কে জানতে অফিসিয়াল পেজ ভিজিট করুন।

Rules and Regulations: FAQs

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

BCFN Young Earth Solutions Competition 2016 – জিতে নিন ২০০০০ ইউরো!

0

ডেডলাইন – জুলাই ২৭, ২০১৬

স্থান: মিলান,ইতালি

পিএইচডি এবং পোস্ট ডক্টরেট ধারী Student

পুরস্কার: বিজয়ী ২০০০০ ইউরো পাবেন।

BCFN YES! (Young Earth Solution) বিশ্বব্যাপী তরুণ শিক্ষার্থী এবং গবেষকদের একটা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা। Food and Sustainability নিয়ে  সর্বোত্তম পরিকল্পনার স্বীকৃতি প্রদানের লক্ষ্যে ২০১২ সালে প্রথমবার প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হয়।

প্রকল্পগুলো আন্তর্জাতিক জুরি দ্বারা মুল্যায়িত হয় যেখানে বিবেচিত হয় সেগুলোর সামাজিক প্রভাব, নতুনত্ব, নিজস্বতা, সম্ভাব্যতা এবং সর্বোত্তম প্রকল্পটাকে বাস্তবায়নের উদ্দেশ্যে পুরস্কৃত করা হয়। প্রথম চার বারের সাফল্য ছিল ঈর্ষণীয় যেখানে ছিল বিভিন্ন মহাদেশ থেকে আগত হাজার হাজার অংশগ্রহণকারীর সাবলিল অংশগ্রহণ।

তারই ধারাবাহিকতায়  BCFN YES! আরেকটি নতুন প্রতিযোগিতা নিয়ে অগ্রসর হচ্ছে যেখানে পিএইচডি লেভেল পর্যন্ত শিক্ষা অনুদান প্রদানের মাধ্যমে তরুন গবেষকদের অনুপ্রাণিত করা হচ্ছে।

বিশ্বব্যাপী গবেষকদের নিত্যনতুন কার্যকরী প্রকল্প প্রদানের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। এগুলো যেন অবশ্যই বৈশ্বিক গবেষণার মাপকাঠির সাথে তাল মেলাতে পারে এবং BCFN ফাউন্ডেশনের মুল উদ্দেশ্য যেমন খাদ্য,পুষ্টি,স্বাস্থ্য এবং ধারণক্ষমতার সাথে মিল থাকে।

প্রতিবছর ২০০০০ ইউরোর অনুদান দেয়া হয়। বিশ্বব্যাপী গবেষকদের Food and Sustainability নিয়ে  প্রকল্প প্রদান এবং কার্যকর সমাধান প্রদানের জন্য আমন্ত্রিত করা হয়।

Submission Process :

প্রতিযোগিতার তথ্যাবলি এবং আবেদন ফর্ম ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। অন্যান্য যেকোন জিজ্ঞাসায় যোগাযোগ করতে পারবেন ফ্রান্সেসকা এলিভির সাথে –

alumni@barillacfn.com , bcfnyes@barillacfn.com

১০ মে বুয়েটে Falling Walls Lab Bangladesh এর উদ্বোধন (রেজিস্ট্রেশন চলছে), পার্টনার Youth Carnival

0

Falling Walls Lab. কথাটা শুনে মনে প্রশ্ন আসতেই পারে, এরকম নাম কেন? সেটা একটু পরেই বলছি। তবে, কাজটা আগে বলে ফেলি। এটা এমন একটা আন্তর্জাতিক ল্যাব যেটা তরুণ বিজ্ঞানমনস্কদের উদ্বুদ্ধ করে সায়েন্স নিয়ে কাজ করতে। Falling Walls Lab এমন একটা প্ল্যাটফর্ম যেখানে একসাথে যেকোনো ব্যাকগ্রাউন্ডের স্টুডেন্ট, ফ্যাকাল্টি, উদ্যোক্তা কিংবা প্রফেশনালগণ তাদের রিসার্চ ওয়ার্ক, বিজনেস মডেল, কিংবা আইডিয়া উপস্থাপন করতে পারেন বিশ্বনন্দিত জুরিবোর্ডের সামনে।

“Falling Walls” নাম কেন? এটার পেছনে একটা ইতিহাস আছে। ইতিহাসটা জার্মানির বার্লিন ওয়াল নিয়ে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হয়ে যাবার পর জার্মানি দুভাগ হয়ে গেল, পূর্ব জার্মানি আর পশ্চিম জার্মানি। পরিকল্পনা ছিল যে, একটা সময় আবার এই দুই জার্মানি এক করে ফেলা হবে। কিন্তু সেটা হতে হতে বহু দশক পেরিয়ে যায়। সোভিয়েত মদদপুষ্ট পূর্ব জার্মানি হয়ে গেল সমাজতান্ত্রিক, কিন্তু পশ্চিম জার্মানি ছিল গণতান্ত্রিক। একটা পর্যায়ে, পূর্ব জার্মানির মানুষ বুঝতে পারল, তারা সমাজতন্ত্র চায় না, চায় গণতন্ত্র। তাই তারা পশ্চিম জার্মানি পালিয়ে যেতে থাকল। ২ মিলিয়ন লোক পালিয়ে যাবার পর পূর্ব জার্মানির নেতারা বার্লিনে ১২ ফিট উঁচু ওয়াল নির্মাণ করল যেন আর কেউ পালাতে না পারে। সেটা ছিল ১৯৬১ সাল। ২৮ বছর ধরে এ দেয়ালটা টিকে ছিল। প্রায় ৫০০০ মানুষ তাও দেয়াল টপকে পালিয়ে যায়। কিন্তু প্রায় ২০০ মানুষ পালাতে গিয়ে গুলি খেয়ে মারা যায়। গণতন্ত্রের পথে আক্ষরিক একটা বাধা ছিল এই বার্লিন ওয়াল।অবশেষে ১৯৮৯ সালের ৯ নভেম্বর ঘোষণা করা হয় এই ওয়াল ভেঙে ফেলার। পরের বছর ঘটে এই “Falling Walls” ঘটনা। এর স্মরণে এ বছর ৮-৯ নভেম্বর হতে যাচ্ছে ফলিং ওয়ালস কনফারেন্স, যেটা প্রথম শুরু হয় ২০০৯ সালে আইন্সটাইন ফাউন্ডেশনের হাত ধরে।

Falling Walls Conference এরই একটি উদ্যোগ হলো Falling Walls Lab. যেখানে সারা বিশ্ব থেকে বাছাইকৃত ১০০জন তরুণ উদ্ভাবক, উদ্যোক্তা তাদের আইডিয়া তুলে ধরেন। এ বছর প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ থেকে তারা ৩ জনকে এখানে যোগদান করতে আহবান করেছেন। জনপ্রিয় বিজ্ঞানভিত্তিক পত্রিকা জিরো টু ইনফিনিটির নাম সবাই শুনে থাকবে। তাদের সহায়তায় বুয়েট EDC দায়িত্ব পেয়েছে এই ভাগ্যবান তিনজনকে নির্বাচন করার। সহযোগিতায় আরো থাকছে Youth Carnival, Bangladesh Science Society, Future Startup.

বাংলাদেশে ৫টি ক্যাম্পাসে চলবে এ activation program. যার শুরুটা হচ্ছে বুয়েটে।কে হবেন এ ভাগ্যবান তিনজন? তাদেরকে সুযোগ করে দেয়া হবে ৪ দিনের বার্লিন ট্যুরের, তারা অংশ নিতে পারবেন ফলিং ওয়ালস কনফারেন্সে যেখানে সাধারণ এন্ট্রি ফি-ই ২০০০ ডলার, কিন্তু তাদের জন্য হবে ফ্রী! শুনতে পারবেন পৃথিবীবিখ্যাত নোবেল লরেট আর বিজ্ঞানীদের কথা। আপনার দরকার শুধু একটা আইডিয়া, কোন প্রোটোটাইপ যে আপাতত বানাতে হবে তা না। কেবল তিন মিনিটের একটা প্রেজেন্টেশনে আপনাকে দিতে হবে আইডিয়াটা। যদি সেটা হয় জোরালো, তাহলে আপনিও হতে পারেন সেই তিনজনের একজন।বিস্তারিত নিয়মকানুন আর ফলিং ওয়ালস সম্পর্কে আরও তথ্য সব এই ১০ মে তারিখের ইভেন্টেই বলা হবে! দেখা হবে সেদিন!বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রার পথে থাকে অনেক দেয়াল। আপনার ছোটখাটো আইডিয়া থেকেই জন্ম নিতে পারে এরকম দেয়াল ভাংগার হাতিয়ার।এরপর কোন দেয়ালটা ভাংবে?

রেজিস্ট্রেশন লিঙ্ক