চাকরির ক্ষেত্রে সিভি একটি গুরুত্বপুর্ণ বিষয়। নিজেকে বোঝানোর এবং চাকরিদাতাদের কাছে নিজেকে প্রমান করতে এই সিভি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আপনি যখন একটি সিভি লিখবেন তখন আপনাকে অবশ্যই কম কথায় আপনার ওয়ার্কিং এক্সপেরিয়েন্স এবং যা কিছু আপনার সিভি তে উল্লেখ করার মত তা সংক্ষেপে তুলে ধরবেন। মনে রাখবেন সময় আর টাকা পরস্পর পরস্পরের রুপান্তর। আপনার চাকুরীদাতাকে আপনি যত কম কথায় ইমপ্রেস করতে পারেন ততটাই ভাল।
১। সিভি গঠন ও বিষয়বস্তু খুবই গুরুত্বপুর্ণ । সিভি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত একটা তথ্য প্রবাহ থাকতে হবে। কাজের ব্যাপারে আপনার দক্ষতা, আপনার উদ্দেশ্য এবং নিজের ভাবনা সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এসব বিষয়ের কোন একটি বাদ গেলে হয়তো চাকরিটি হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে। যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে চাইছেন তা সম্পর্কে, তার মূল উদ্দেশ্য সম্পর্কে জানুন এবং জীবনবৃত্তান্তে উলেখ করুন এই সম্পর্কে আপনার দায়িত্ব ও নিজের পছন্দের বিভাগের দায়িত্ব সম্পর্কে।
২। শুরুতে সংক্ষিপ্ত পারসনাল ইনফো দেয়া ভালো সাথে ভ্যালিড ই–মেইল, ফোন নম্বর ও পোস্টাল ঠিকানা।
৩। এরপর জব প্রাসঙ্গিক জ্ঞান যেমন টেকনিকাল , ম্যানেজমেন্ট , মার্কেটিং, বিসনেস, ইত্যাদি উল্লেখ করতে হবে ।
৪ । অভিজ্ঞতার তথ্যগুলো উল্টো দিতে হবে। এখন যেটা করছেন এটা সবার উপরে তারপর ইমিডিইয়েট পূর্ববর্তী টা তারপর তারচেয়ে পূর্ববর্তী এই ভাবে চলতে থাকবে।
৫। এরপর শিক্ষাগত যোগ্যতা / সার্টিফিকেশন গুলো উল্লেখ করতে হবে।
৬।এরপর ট্রেনিং ও পেশাগত যোগ্যতা / সার্টিফিকেশন গুলো উল্লেখ করতে হবে।
৭। এরপর কৃতিত্ব, সাধারণ ও পার্সোনাল তথ্য দিতে হবে ।
৮। কি–ওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে, টা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির রেকুইরেমেন্ট উপর নির্ভর কররে।
৯। পেশাগত যোগ্যতা বাড়ানোর জন্য বেশি বেশি সার্টিফিকেশন ও ট্রেনিং করা উচিত
***** রেফারেন্স সিভিটা শুধুমাত্র ধারণা নেবার জন্য……..!!! আপনার সিভি হবে আমার দক্ষতা, উদ্দেশ্য, নিজের ভাবনা এবং অভিজ্ঞতা অনুসারে!
Thanks for important information.