Swedish Institute Scholarships for Global Professionals
Swedish Institute
Masters Degree
Deadline: 16 Jan/28 Feb 2023
Study in: Sweden
Course starts August 2023
Scholarship description:
The Swedish Institute Scholarships for Global Professionals (SISGP), a new scholarship programme which replaces the Swedish Institute Study Scholarships (SISS) offers scholarships to a large number of master’s programmes at Swedish Universities in the Autumn semester 2023.
The SI Scholarship for Global Professionals aims to develop future global leaders that will contribute to the United Nations 2030 Agenda for Sustainable Development and contribute to a positive and sustainable development in their home countries and region.
Host Universities/Institutions:
Swedish Higher Education Institutions and Swedish Universities
Level/Field(s) of study:
You’ll find the list of eligible master programmes for the SISGP call for application academic year 2023/2024 here.
Number of Scholarships:
An estimated 350 scholarships will be available in 2023.
Target group:
Students from the following countries:
Armenia; Azerbaijan; Bangladesh; Bolivia; Belarus; Brazil; Cambodia; Cameroon; Colombia; Ecuador; Egypt; Ethiopia; Gambia; Georgia; Ghana; Guatemala; Honduras; Indonesia; Jordan; Kenya; Liberia; Malawi; Moldova; Morocco; Myanmar (Burma); Nepal; Nigeria; Pakistan; Peru; Philippines; Rwanda; South Africa; Sri Lanka; Sudan; Tanzania; Tunisia; Uganda; Ukraine; Vietnam; Zambia; Zimbabwe.
Scholarship value/inclusions/duration:
The scholarship covers full tuition fees, living expenses of SEK 11,000 per month, insurance, and a one-time travel grant of SEK 11,000-15,000 (only for scholarship holders living outside Sweden).
The scholarship is intended for full-time one-year or two-year master’s programmes, and is only awarded for programmes starting in the autumn semester.
There are no additional grants for family members. It also doesn’t cover the application fee to University Admissions.
Eligibility:
To be eligible for SISGP:
• You must be a citizen of a country that is eligible for SI scholarships (see above). However, you do not need to reside in the country at the time of the application.
• You must have a minimum of 3,000 hours of demonstrated work experience. In addition, you must have demonstrated leadership experience from your current or previous employer, or from civil society engagement.
• You must be liable to pay tuition fees to Swedish universities, have followed the steps of University Admissions and be admitted to one of the eligible master’s programmes by 30 of March 2023.
• The master’s programmes you apply for must be eligible for SI scholarships. The university gives priority to programmes within certain subject areas, depending on your country of citizenship.
There are also other conditions regarding dual citizenship, previous residence and studies in Sweden, and more. Read the complete eligiblity criteria found at the official website.
IELTS: 7: an overall score of 7.0 and no section below 6 (IELTS Academic Test)
Application instructions:
- To begin with, apply for a master’s programme at universityadmissions.se, by 16 January 2023. Once you have submitted your application for master’s programme(s) at universityadmissions.se, you will get a personal application number consisting of eight digits. Save the number as you will need it when applying to the SI Scholarship for Global Professionals.
- After you have completed your application to a master’s programme, you can apply for an SI scholarship. You must submit the required documents digitally through the online application portal from 10 February 00:01 until 28 February 2023 14:59 CET.
It is important to visit the official website for detailed information on how to apply for this scholarship.
Website:
Official Scholarship Website: https://si.se/en/apply/scholarships/swedish-institute-scholarships-for-global-professionals/
বিনা খরচে এসআই স্কলারশিপ নিয়ে সুইডেনে যাত্রা
বিদেশি শিক্ষার্থীদের ফুল-ফ্রি স্কলারশিপের মাধ্যমে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনা করার ঘোষণা দিয়েছে সুইডেন সরকার। বাংলাদেশসহ ৪১টি দেশের নাগরিক সুইডিশ ইনস্টিটিউট স্কলারশিপ ফর গ্লোবাল প্রফেশনাল (এসআই স্কলারশিপ) নামের এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে ভর্তির পর আগামী ১০ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনলাইনে বৃত্তির জন্য আবেদন করা যাবে।
২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে এই বৃত্তির আওতায় বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা সুইডিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে বিনা মূল্যে পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। এটি সুইডেনের সবচেয়ে সম্মানজনক স্কলারশিপ। ২০২৩ সালে সুইডিশ ইনস্টিটিউট প্রায় ৩৫০টি বৃত্তি দেবে। সুইডেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে এক বা দুই বছর মেয়াদি স্নাতকোত্তর করা যাবে।
এসআই স্কলারশিপে আবেদনের জন্য প্রথমে সুইডেনে মাস্টার্স প্রোগ্রামে ভর্তির আবেদন করতে হবে। এ জন্য লাগবে ব্যাচেলর ডিগ্রি ও আইইএলটিএস। যেসব বিষয়ে স্নাতকোত্তর করার জন্য আবেদন করা যাবে তা এই লিংকে দেখা যাবে।
সুযোগ-সুবিধা
স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামের পুরো টিউশন ফির পাশাপাশি প্রতি মাসে পাওয়া যাবে প্রায় ১ লাখ ৯ হাজার ২৭৪ টাকা (১১ হাজার সুইডিশ ক্রোনার)। এ ছাড়া রয়েছে এককালীন প্রায় ১ লাখ ৪৯ হাজার ১০ টাকার (১৫ হাজার ক্রোনার) ভ্রমণ অনুদান ও স্বাস্থ্যবিমা, ভিসা ফিসহ বিভিন্ন প্রশিক্ষণের সুযোগ। সঙ্গে পাবেন এসআই নেটওয়ার্ক ফর ফিউচার গ্লোবাল প্রফেশনালসের মেম্বারশিপ ও এসআই অ্যালামনাই নেটওয়ার্কের মেম্বারশিপ, যা শক্তিশালী একটি নেটওয়ার্ক গঠন করার সুযোগ করে দেবে।
যোগ্যতা
- বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
- স্নাতক ডিগ্রিসম্পন্ন ও আইইএলটিএস স্কোর থাকতে হবে।
- তিন হাজার কর্মঘণ্টা কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ফুলটাইম কাজ করলে যা প্রায় দেড় বছরের কাজের অভিজ্ঞতার সমতুল্য।
- সিভি, মোটিভেশন, রেফারেন্স ইত্যাদির কনটেন্ট ও প্রেজেন্টেশন হতে হবে প্রথম শ্রেণির।
- যে স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করবেন তা অবশ্যই এসআই স্কলারশিপের জন্য যোগ্য হতে হবে।
- ২০২৩ সালের ৩০ মার্চের মধ্যে একটি স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে ভর্তি হতে হবে।
- আগে সুইডিশ বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজের কোনো ডিগ্রি নেওয়া থাকলে আবেদন করার প্রয়োজন নেই।
- IELTS: 7: an overall score of 7.0 and no section below 6 (IELTS Academic Test)
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- সিভি (সুইডিশ ইনস্টিটিউটের নির্ধারিত ফরমে)
- লেটারস অব রেফারেন্স (সুইডিশ ইনস্টিটিউটের নির্ধারিত ফরমে)
- কাজের অভিজ্ঞতা ও নেতৃত্বের প্রমাণপত্র (সুইডিশ ইনস্টিটিউটের নির্ধারিত ফরমে)
- বৈধ পাসপোর্ট ও জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি
- মোটিভেশন লেটার
সুইডেনে পেশাজীবীদের জন্য ফুল-ফ্রি স্কলারশিপ, মাসে ১১ হাজার সুইডিশ ক্রোনা (লক্ষাধিক টাকা )
আবেদন যেভাবে
আগ্রহী প্রার্থীদের সুইডিশ ইনস্টিটিউটের ওয়েবসাইটের এই লিংক থেকে এসআই স্কলারশিপের বিস্তারিত তথ্য জেনে নিতে হবে। এরপর একই লিংক থেকে সিভি, লেটারস অব রেফারেন্স এবং কাজের অভিজ্ঞতা ও নেতৃত্বের প্রমাণপত্রের নির্ধারিত ফরম ডাউনলোড করতে হবে।
প্রথম ধাপে ২০২৩ সালের ১৬ জানুয়ারির মধ্যে এই ওয়েবসাইটে স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদন জমা হওয়ার পর আবেদনকারীকে আট সংখ্যাবিশিষ্ট একটি ব্যক্তিগত নম্বর দেওয়া হবে।
দ্বিতীয় ধাপে স্নাতকোত্তর প্রোগ্রামে জন্য নির্বাচিত হওয়ার পর বৃত্তির জন্য আবেদন করা যাবে। আগামী ১০ থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনলাইন অ্যাপ্লিকেশন পোর্টালের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় নথি জমা দিয়ে বৃত্তির আবেদন করতে হবে।
কেন উচ্চশিক্ষার জন্য সুইডেন যাবেন?
সুইডেন ইউরোপ মহাদেশের একটি রাষ্ট্র। এর রাজধানীর নাম স্টকহোম৷ সুইডেনের অফিসিয়াল ভাষা সুইডিশ। রাষ্ট্রের উত্তর-পূর্বদিকে রয়েছে ফিনল্যান্ড, পশ্চিমদিকে নরওয়ে ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে ওরেসুন্দ সেতু যেটা দিয়ে ডেনমার্ক যাওয়া যায়। সুইডেন স্ক্যান্ডিনেভীয় দেশেগুলোর মধ্যে বৃহত্তম রাষ্ট্র। এটি ইউরোপের ৩য় বৃহত্তম দেশ।
সুইডেনের আয়তন ৪৫০,২৯৫ বর্গ কিলোমিটার। জনসংখ্যা প্রায় ৯৮৭৫,৩৯৮। প্রতি বর্গ কিলোমিটারে মাত্র ২১জন মানুষ বাস করেন। মুদ্রার নাম সুইডিশ ক্রুনা। স্বাক্ষরতার হার ৯৯%।
বর্তমানে ১৩ থেকে ১৪ হাজার প্রবাসী বাংলাদেশি সুইডেনে বসবাস করেন। ইউরোপের অন্যান্য দেশের বাংলাদেশিদের তুলনায় অনেক ভালো অবস্থায় রয়েছেন সুইডেনের প্রবাসী বাংলাদেশিরা। এখানে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে বেকারত্বের হার খুবই কম।
শান্ত পরিবেশ, বিশ্ব স্বীকৃত গবেষণাকর্ম, আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা, প্রচুর স্কলারশিপ, গ্রুপ ওয়ার্ক, স্বাধীন চিন্তার সুযোগ এসবের জন্য উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে সুইডেন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বর্তমানে এখানে প্রায় ৮০টি দেশের শিক্ষার্থীরা পিএইচডি করছেন। বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরাও নিতে পারছেন বিশ্বমানের উচ্চতর শিক্ষা। ইংরেজিতে ভালো দক্ষতা, একাডেমিক রেজাল্ট ভালো ও অন্যান্য কাগজপত্র সঠিক হলে সহজেই ইউরোপের স্ক্যান্ডিনেভিয়ান অঞ্চলের এই দেশে যাওয়া যায়। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের পার্টটাইম কাজ করার সুযোগ আছে।
সুইডেনে অনার্স পর্যায়ে পড়াশোনা করতে গেলে, সুইডিশ ভাষা জেনে রাখা ভালো। তবে মাস্টার্স পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের সুবিধা হলো, এখানে প্রায় ৬০০টির বেশি বিষয় ইংরেজি ভাষায় পড়া যায়। আমাদের দেশে সুইডিশ ভাষার জন্য আধুনিক ভাষা ইন্সটিটিউট (কলাভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়) থেকে কোর্স করতে পারেন।
সুইডেনে অনার্স ৩-৪ বছর, মাস্টার্স বিষয় ভেদে ১/২ আবার কোনটাতে ৩ বছরও লেগে যায়। এ ছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন মেয়াদী নন-ডিগ্রি প্রোগ্রাম, ডিপ্লোমা, পিএইচডি, পোস্ট-ডক্টোরাল ও কিছু প্রশিক্ষণ প্রোগ্রাম।
চলুন এবার সুইডেনে পড়াশোনা করার সুযোগ সুবিধা সম্পর্কে জেনে নিই।
১। উন্নত মানের শিক্ষা
আধুনিক শিক্ষাব্যবস্থা, বিশ্ব স্বীকৃত গবেষণাকর্ম, বৃত্তি, গ্রুপ ওয়ার্ক, মুক্তচিন্তার পরিবেশ উচ্চশিক্ষায় সুইডেনকে আকর্ষণীয় করে তুলেছে। সুইডিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার মান খুব উন্নত এবং ডিগ্রি সার্বজনীন স্বীকৃত।
পরিবেশ বিজ্ঞান, ভাষা শিক্ষা, কৃষি গবেষণা ও ইঞ্জিনিয়ারিং এসব বিষয়ে উচ্চশিক্ষার জন্য সুইডেনকে আদর্শ বলা হয়। তবে এর পাশাপাশি আরো কিছু বিষয় উল্লেখযোগ্য। বিষয়গুলো হলো, এমবিএ, টেলিকমিউনিকেশন, আইন, ম্যাথমেটিক্স, জনস্বাস্থ্য, আর্ট অ্যান্ড ডিজাইন, মেডিক্যাল, অর্থনীতি, ভূগোল, হিউম্যান রিসোর্স, হেলথ কেয়ার ম্যানেজমেন্ট, ফিল্ম ও মিডিয়া, লাইফ সাইন্স ইত্যাদি।
সুইডেনের অফিসিয়াল ভাষা সুইডিশ হলেও প্রায় ৮৯% মানুষ ইংরেজি ভাষায় কথা বলতে পারে। তাই সেখানে ইংরেজিকে সেকেন্ড ল্যাংগুয়েজ বলা হয়। এখানে সুইডিশ ও ইংরেজি উভয় মাধ্যমেই পড়াশুনা করা যায়।
ভর্তির শুরুতেই বিশ্ববিদ্যালয় ও বিষয়ভেদে বিভিন্নভাবে শিক্ষার্থীর যোগ্যতা যাচাই করা হয়। কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একাডেমিক ফলাফল দেখে আবার কখনো বা ভাষাগত যোগ্যতা দেখে। সুতরাং ভাষা ও বিগত পরীক্ষাগুলোর ফলাফল উভয়ই ভালো হওয়া দরকার।
২। কাজের সুযোগ
আপনি যদি বড় শহরগুলোর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেন; যেমন: মালমো, স্টকহোম, গোটেনবার্গ, তাহলে খুব তাড়াতাড়ি চাকরি পেয়ে যাবেন। মাঝারি শহরগুলোতেও চাকরি পাওয়া যায়, তবে একটু সময় লাগে। সুইডেনে একজন স্টুডেন্ট আনলিমিটেড কাজ করতে পারবেন । পার্ট টাইম চাকরি করার জন্য কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। আপনি চাইলে পড়াশোনার পাশাপাশি ফুল টাইম চাকরিও করতে পারেন।
পড়াশোনা শেষ করার পর আপনি চাকরি খোঁজার উদ্দেশ্যে ভিসা বাড়ানোর জন্য আবেদন করতে পারবেন। এই ৬ মাসে আপনি যদি ফুল টাইম চাকরি পান, তবে কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে আপনাকে ২ বছরের ভিসা দেয়া হবে। তাছাড়া আপনি যদি এক সেমিস্টার শেষ করেন মানে ৩০ ক্রেডিট শেষ করার পর স্টুডেন্ট স্ট্যাটাস থেকে ওয়ার্ক পারমিট স্ট্যাটাসে কনভার্ট হওয়া সম্ভব। চাইলে ব্যবসাও করতে পারবেন। কেউ একবছরে মাস্টার্স কমপ্লিট করতে পারলে সে আরও একবছরের ফুল টাইম কাজের পারমিশন পাবে । মজার ব্যাপার হলো, এটা সে একই সঙ্গে দুই দেশে করতে পারবে। দেশ দুটি হলো সুইডেন ও ডেনমার্ক।
৩। মূল্যবান দক্ষতা অর্জন
সুইডেনের শিক্ষা ব্যবস্থা গবেষণা কেন্দ্রিক। তাই সবকিছু আপনি হাতে কলমে শিখতে পারবেন। জীবনে সফল হতে হলে যেসব দক্ষতা দরকার, সুইডেনে উচ্চশিক্ষা অর্জন করতে এসে সবকিছু শিখতে পারবেন।
সুইডেনে পড়াশুনার মানে হলো, আপনার নিজস্ব মতামতের উন্নয়ন এবং খোলা মনের অধিকারী হওয়া। এছাড়াও বিভিন্ন মূল্যবান দক্ষতা যেমন: বিশ্লেষণ, বাস্তব সমস্যার সমাধান এবং সৃজনশীল চিন্তাভাবনার বিকাশ ঘটাতে পারবেন।
৪। উন্নত জীবন যাত্রার মান
ইকোনমিস্ট ইন্টেলিজেন্স ইউনিট তাদের গণতন্ত্র সূচকে, সুইডেনকে ১৬৭টি দেশের মধ্যে সবার উপরের দিকে রেখেছে।
রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স ২০১৪ সালে প্রকাশিত বিশ্ব সাংবাদিক স্বাধীনতা সূচকে, সুইডেনকে ১৬৯টি দেশের মধ্যে ১০ম স্থান দেয়।
বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরাম (ডব্লিউইএফ) সম্প্রতি তাদের সদস্য ১০৯টি দেশের জীবন যাত্রার মানের র্যাংকিং প্রকাশ করেছে, যার মধ্যে সুইডেনের অবস্থান ছয় নম্বরে।
এছাড়া দেশটির জীবন যাত্রার মান, প্রত্যাশিত আয়ুষ্কাল, শিক্ষার হার, শান্তি ও অগ্রগতি, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা, ব্যবসায় বাণিজ্যের সুযোগ, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, রাজনৈতিক অধিকার রক্ষা ইত্যাদি ক্ষেত্রে অগ্রসরমান একটি দেশ।
৫। শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদ দেশ
ঊনবিংশ শতক থেকেই সুইডেন একটি শান্তিপূর্ণ দেশ হিসেবে নিজের অবস্থান বজায় রেখেছে। স্ক্যান্ডিনেভিয়ান দেশগুলোর মধ্যে সুইডেন সব চাইতে সুন্দর এবং শান্তিপূর্ণ একটি দেশ।
ইন্সটিটিউট অফ ইকোনোমিক পিসের জরিপ অনুযায়ী, বিশ্বের সব চাইতে শান্তিপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে সুইডেনের অবস্থান পাঁচ নম্বরে। এই দেশটি ইউরোপের সবচেয়ে বড় অস্ত্র সরবরাহকারী দেশ হওয়া সত্ত্বেও এই দেশটির রয়েছে অনেক কম অপরাধের রেকর্ড।